
প্রকাশিত: Sat, Mar 30, 2024 11:59 AM আপডেট: Tue, Jun 24, 2025 9:54 AM
[১]হঠাৎ অস্থির চালের বাজার, কেজিতে বেড়েছে ৩ থেকে ৫ টাকা [২]নেপথ্যে একাধিক সিন্ডিকেট
মাসুদ আলম: [৩] সপ্তাহের ব্যবধানে দেশের চিকন ও মোটা সব ধরনের চালের দাম বেড়েছে। রমজানের এসময়ে চালের চাহিদা কিছুটা কম। বাজারে সরবরাহও রয়েছে। তার মধ্যেই চালের দাম বাড়ায় বিপাকে পড়েছেন সাধারণ ক্রেতারা। শুক্রবার রাজধানীর একাধিক বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
[৩.১] দেশের বড় চালের মোকাম কুষ্টিয়ার খাজানগরেও সপ্তাহের ব্যবধানে চালের দাম কেজিতে দুই থেকে তিন টাকা বেড়েছে।
[৪] সরকারি সংস্থা টিসিবির হিসাবে, বাজারে মোটা চালের কেজি ২ টাকা বেড়ে ৫২ টাকা হয়েছে। আর সরু চাল তিন টাকা বেড়ে ৬৫ থেকে ৭৩ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে বাজারে ঘুরে এ ধরনের চাল আরও বেশিতে বিক্রি হতে দেখা গেছে।
[৫] আগে স্বর্ণার কেজি ৫০-৫১ টাকা ছিল তা এখন ৫৩ থেকে ৫৫ টাকা। পাইজাম ও বিআর ২৮ কেজি ৫৫-৫৬ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৫৭-৬০ টাকা। আর রশিদ মিনিকেট ৭২ থেকে ৭৪ টাকা ও মোজাম্মেল মিনিকেট ৭৮ থেকে ৮০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। পাইকারি বাজারে মোজাম্মেল মিনিকেট চাল উধাও।
[৬] ভাটারা নুরেরচালা মতিন স্টোরের মালিক মো. মতিন বলেন, পাইকারি ব্যবসায়ীরা বলছেন; আড়তে মোজ্জাম্মেল মিনিকেট নেই। অথচ বাজারে চালের কোনো সংকট নেই। মনে হচ্ছে চালের দাম আরও বাড়তে পারে। রশিদ মিনিটেক ও মোজাম্মেল মিনিকেটের মালিক চালের বাজারটা নিয়ন্ত্রণ করছে। আমরা খুচরা বিক্রেতারা আড়তদারের কাছে জিম্মি।
[৬.১] কুষ্টিয়া ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের চালের মোকামে কথা বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে, দামের কারসাজির নেপথ্যে সক্রিয় রয়েছে মিনিকেট ব্যবসায়ীদের একাধিক সিন্ডিকেট।
[৭] খিলক্ষেত বিসমিল্লাহ জেনারেল স্টোরের মালিক বশির উদ্দিন বলেন, পাইকারি বাজারে দাম বাড়লে আমাদের কিছু করার নেই।
[৮] গুলশানের শাহজাদপুরের বাজারে চাল কিনতে আসা মো. সেলিম বলেন, হঠাৎ করেই দেখি সব ধরনের চালের দাম বাড়তি। আমি এক সঙ্গে পুরো মাসের চাল কিনে নেই। শুক্রবার মিনিকেট মোজাম্মেলের কেজি দোকানভেদে ৭৮ থেকে ৮০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। যে চাল এক মাস আগেও কিনেছি ৭৩ টাকা কেজি।
[৯] পাইকারি ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাজারে পর্যাপ্ত ধান পাওয়া যাচ্ছে না। যেটুকু পাওয়া যাচ্ছে, তাও কিনতে হচ্ছে বেশি দামে। তাই চাল উৎপাদনের খরচও বেড়ে গেছে।
[১০] মিল মালিকরা বলছেন, ধান সঙ্কটের কারণেই এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এছাড়া ভারত চাল রপ্তানি বন্ধ করার পর আমাদের তো থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম ও মিয়ানমার ছাড়া অন্য কোনো দেশ থেকে আমদানির উপায় নেই। আর সেখান থেকে চাল আনতে গেলে মোটা চালের দাম কেজিতে ৬০ থেকে ৭০ টাকা পড়বে। তাই এবার আমরা আমদানি করছি না। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব
আরও সংবাদ
[১]সরকার ধৈর্য্য ধরলেও সন্ত্রাসীরা দেশের অনেক জায়গায় তাণ্ডব চালিয়েছে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
[১]রাজধানীর মোড়ে মোড়ে আওয়ামী লীগের জমায়েত
[১]আন্দোলনকারীরা লাঠিসোঁটা নিয়ে এনায়েতপুর থানায় হামলা চালায় [২]সারাদেশে পুলিশের অনেক স্থাপনা আক্রান্ত
[১]সুশাসন নিশ্চিতে রাষ্ট্রকাঠামো ঢেলে সাজানোসহ ১১ দফা দাবি টিআইবি’র
[১]ড. ইউনূসকে ৬৬৬ কোটি টাকা কর পরিশোধ করতে হবে: হাইকোর্ট
[১]রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংসসহ নৈরাজ্যকারীদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান: ইকবাল সোবহান চৌধুরী

[১]সরকার ধৈর্য্য ধরলেও সন্ত্রাসীরা দেশের অনেক জায়গায় তাণ্ডব চালিয়েছে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

[১]রাজধানীর মোড়ে মোড়ে আওয়ামী লীগের জমায়েত

[১]আন্দোলনকারীরা লাঠিসোঁটা নিয়ে এনায়েতপুর থানায় হামলা চালায় [২]সারাদেশে পুলিশের অনেক স্থাপনা আক্রান্ত

[১]সুশাসন নিশ্চিতে রাষ্ট্রকাঠামো ঢেলে সাজানোসহ ১১ দফা দাবি টিআইবি’র

[১]ড. ইউনূসকে ৬৬৬ কোটি টাকা কর পরিশোধ করতে হবে: হাইকোর্ট
